যাবো দূরে কোথাও,
বিলীন হবো।
ঈশ্বররে দেখবো.......
দেখবো তার মহিমা।
দেখবো তার অস্তিত্ব।
মনের সব তথাকথিত দুঃখ ভুলবো। তখন আমি আর আমি তে থাকবো না। ভালো-মন্দ
সময়কে অতিক্রম করে শুধুই অনুভূতিকে দিবো অগ্রাধিকার!
দেখবো সিনেমার দৃশ্য।
হরেক রকম দৃশ্য।
কেউ করবে কাজ,
কেউ ভাব,
কেউ প্রেম,
কেউ দিবে তেল,
কেউ দিবে জ্ঞান।
সবাই মিলে উপদেশের দরজা খুলে দেবে তখন
কেউ দিবে উচ্চমার্গীয় 'টিউমার'।
রমণীরা ভাববে,
“ওই দেখ, ছেলেগুলো তাকাচ্ছে। ”
তখন চলবে দৃশ্যের খেলা। একের পর এক।
কমসে কম ৩০ থেকে ৪০ টা।
সবই 'Attention Seeking'
আর কিস্যু নয়।
সবই কর্পোরেট, সবই কর্পোরেট।
তখন আমার হাতে থাকবে
এক বোতল রাম আর সিগারেট। প্রতি ধুঁয়াতে নির্গত হবে সভ্যতার চোদন, প্রতি ঢোকে গিলে নেবো তাদের অনস্তিত্ব। যেন তারা কেউ নয়! তুচ্ছ মানব মানবী।
তারা কর্পোরেট,
তারা হবে আমার গল্পের চরিত্র। তারা হবে আমার মহাকাব্যের ভদ্র সুশীল সমাজ। তারা হবে সাফল্যবান।
তারা হবে আমাদের নব্য-কর্পোরেটবাদীর উদাহরণ। তারাই চালাবে দুর্নীতি। তারাই পিষবে খাইচ্চতের গরীবের আস্থা। তারা হবে সর্বশক্তিমান।
আর আমরা?
আমরা দেখবো তাদের।
কি উপায় আছে আর?
বিপ্লব? সশস্ত্র আন্দোলন? সীমালঙ্ঘন করলে উড়িয়ে দেবো শালাদের......
কারন তারা দুর্বল।
সেটা তারা জানে না।
তাদের তুচ্ছ মস্তিষ্কে এই চিন্তা আসবে না। আসবেও না! কোনদিনও না!
হাহাহাহাহ
কারণ তারা অন্ধ।
তারা কি জানে যে তারা কি বিভ্রমে আছে?
রূপকথায় আগ্নেয়গিরিতে দৈত্য ঘুমিয়ে থাকে। সেই আগ্নেয়গিরিতে হেরফের করলেই.......
মৃত্যুবিভীষিকা।
অনেকটা রূপকথা তাই না?
হাসি পাচ্ছে? হাসো হাসো.... কারণ তোমাদের ভবিষ্যৎ তোমাদের বাস্তবতায় ছায়াময়।
তাই তোমরা অন্ধ। কি আছে তোমাদের? ভদ্র কাপড়-চোপড় আর বিকৃত প্রমিত বাংলা ছাড়া?
ডুবে যাচ্ছে সবাই খরগোশের লোমে ভেতর। আস্তে আস্তে আস্তে করে। তারা ভাববে তারাই সব, তারাই এলিট। আদতে তারা মধ্যবিত্ত নামক ভাইরাস। তারাই তালা বানায়।
হেহেহেহ
চাবি তো আমাদের হাতে।
কি করবে এখন?
চুড়ির মত ভেঙ্গে দেবো!
তখন বলবে 'সামাজিক' ভাবে এরা "টেররিস্ট"
তোমরা মূর্খ। জানো তা? টাইয়ের ব্যবহার কেনো হয় জানো? কেনো হয় বোরকার ব্যবহার? কেনো হয় শার্ট ইন করে প্রেজেন্টেশন? কেনো হয় জোতার ব্যবহার? কেনো হয় ধুমধাম করে বিয়ে? কেনো হয় বিয়ের আকাঙক্ষা?
কেনো হয় জুলুমবাজি?
জানো না, তাই না?
কখনো কি ইচ্ছা হয়,
ভোরে উঠে সূর্যের প্রথম আলো? কখনো ইচ্ছা হয়,
রাতের নিঃশব্দতা শুনতে? কখনো ইচ্ছে হয়,
শাড়ি পরিহিতার সৌন্দর্য দেখতে? কখনো কি ইচ্ছা হয়,
পিতার সাথে মেয়ের প্রবল নিরাপত্তাবোধ দেখতে? পারবা না।
কারণ সবাই অন্ধ।
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
অবশেষে চলে এলো হুলুস্থুল (অ)সুখের নিদানকাল সংখ্যা!
কথা ছিলো ঈদের আগেই আসবে নিদানকাল সংখ্যা। কিন্তু ঈদের আগমুহুর্তে নতুন কিছু লেখা আসায় আমরা সিদ্ধান্ত নিই একটু দেরি হলেও ঈদের পরেই প্রকাশ করা হ...

-
“সুরুজ, অই সুরুজ! উইঠা পড় বাজান। বিয়ান হইসে।” সকাল সকাল নিজের ছেলেকে ঘুম থেকে উঠার তাগাদা দেন গফুর মিয়া। “উঠতাসি বাজান। প্রইত্যেকদিন ...
-
কথা ছিলো ঈদের আগেই আসবে নিদানকাল সংখ্যা। কিন্তু ঈদের আগমুহুর্তে নতুন কিছু লেখা আসায় আমরা সিদ্ধান্ত নিই একটু দেরি হলেও ঈদের পরেই প্রকাশ করা হ...
-
যাবো দূরে কোথাও, বিলীন হবো। ঈশ্বররে দেখবো....... দেখবো তার মহিমা। দেখবো তার অস্তিত্ব। মনের সব তথাকথিত দুঃখ ভুলবো। তখন আমি আর আমি তে থা...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন